Chatty Story Mother and Parapurush
4th episode
It is 2:30 in the night. Everyone is very tired. So he falls asleep wherever he finds space. They are now lost in deep sleep. The whole house is silent. I am the only one awake. I am holding a cigarette in one hand and a blue panty in the other hand. Oh .. today mother then this was reading inside the saree for the whole time. Only the color of panty is different compared to last day. Everything else is the same.
#চটি গল্প মা ও পরপুরুষ
রাত বাজে ২ টা ৩০। সবাই অত্যন্ত টায়ার্ড। সুতরাং যে যেখানে জায়গা পেয়েছে সেখানে পড়ে পড়ে ঘুম। গভীর ঘুমের তলানীতে হারিয়ে গেছে এখন তারা। পুরো বাড়িটা নিস্তব্ধ। একমাত্র জেগে আছি আমি। একহাতে সিগারেট অন্য হাতে নীল কালারের একটা প্যান্টি ধরে আছি। ওহ .. আজ মা তাহলে পুরো সময় ধরে এটাই পড়া ছিল শাড়ির ভেতর । শুধুমাত্র প্যান্টির কালারটা গতদিনের তুলনায় ভিন্ন। বাকি সবকিছুই সেইম।
আজ আসলে প্রথমদিকে চোখে ঘুম লেগে গিয়েছিল। জাগনা পেতে দেরি হয়েছে। যখনই চোখ টা খুলেছি সাথে সাথে দৌঁড়ে বারান্দায় এসেছি । উদ্দেশ্য একটাই যতটা পারি রহস্য উন্মোচন।
হ্যাঁ, তো যা বলছিলাম... গত রাতের সাথে তুলনা করলে শুধুমাত্র প্যান্টের কালার টাই পরিবর্তিত। বাকি সবকিছুই সেম। অর্থাৎ আজকেও আমি যখন প্যান্টিটা হাতে পেয়ে তাতে নাক দিয়েছি সেই তীব্র চিরচেনা গন্ধটা নাকে পেয়েছি। রাতের এই প্রহরে ওই বাসী প্যান্টি টায় নাক লাগাতেই যেন রাতের আঁধার কয়েকশ গুণ বেশি হয়ে আমার চোখে মুখে এসে পরলো।
একটা জিনিস খেয়াল করেছি। মম মাত্র সাড়ে তিন অথবা চার ঘন্টার মতোই প্যান্টি টা পরছে প্রোগ্রামের জন্যে । কিন্তু এই অল্প সময়ের মধ্যে প্যান্টি টায় কি যে এক মারাত্মক ঘ্রাণ।
আচ্ছা, পাঠকরা আপনারা সময় করে আমাকে জানাবেন তো ! সাড়ে তিন চার ঘণ্টার মধ্যে প্যান্টিতে এতটা কড়া গন্ধ হওয়া কি সম্ভব...?
যাইহোক পরবর্তী কথায় আসি। দেরি করে উঠবার জন্য প্যান্টি তে ভেজা ভাবটা তেমন একটা পেলাম না। কিন্তু প্যান্টির যে পাশে গুদ থাকে সেখানটায় নাক লাগাতেই। গুদের রসের আঁশটে গন্ধ নাকে পেলাম। আমার বুঝতে বাকি রইল না। আজ ও বেশ জল ছেড়েছে আমার সুন্দরী ৪০ এর কোটার সেক্সি মম । এর মানে হলো প্রোগ্রামে আমি যখন নিচে পান আনতে গিয়েছিলাম ওই সময়ই কিছু না কিছু ঘটেছে। মনে মনে খালাকে একশ একটা গালি দিলাম। নাহ এভাবে হবেনা অন্য কিছু অবলম্বন করতে হবে।
কিন্তু কি করা যায়? কিছুটা ভাবতেই মাথায় একটা বুদ্ধি এলো। আর তাতেই আমার চোখ চকচক করছিল। আজকের দুপুরের দিকে বড় মামি কে এমনটা বলতে শুনেছিলাম-- "আচ্ছা, আপা আপনি ফেসবুক ইউজ করেন না কেন? তাহলে তো অন্তত যখন তখন আপনাকে ফোন দেয়া যায়। আমাদের অলমোস্ট সব আত্মীয় কিন্তু ফেসবুকে অ্যাড আছে। আপনাকে আগেও বলেছিলাম। কিন্তু আপনি তো একাউন্ট খুললেন না।" উত্তরে মাকে বলতে শুনেছিলাম -- "হ্যাঁ, দেখি খুলবো একাউন্ট একটা।"
ঠিক করলাম। এবার বাসায় ফিরে মাকে একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে দেবো। যে আশিক সুপুরুষ এভাবে তাকে কষ্ট দিচ্ছে, সে একবার খবর পেলে নিশ্চয়ই ফেসবুকেও হানা দিবে। তখন আবার দেখা হয়ে যাবে আসলে কে সে? কি দেখেই বা আমার মা তার প্রতি এত টান ফিল করছে। এসব পড়ে মনে হতে পারে আমি খুবই পারভার্ট একজন ছেলে। উল্টাপাল্টা চিন্তা করছি... এমন ও তো হতে পারে যা কিছু আমি প্যান্টিতে পেয়েছি এগুলো হয়তোবা বাবাকে মিস করার ফসল। অবশ্য সেটা নাও হতে পারে। পাঠকদের একটা কথা জানানো হয়নি। পুরা দুরাত মম এর এরকম অবস্থা দেখার পর আমি কিন্তু মায়ের ফোনের কল লিস্ট টা একবার চেক করেছি। ব্যাপার টা অমন না যে মিস করেছে এবং বাবাকে ফোন দিয়েছে। বাবার সাথে মায়ের কথাবার্তা হয়নি তার ফোন থেকে। যেটুকু কথাবার্তা দু'দিনের মধ্যে হয়েছিল সেটা আমার ফোনের through তেই ।
যাইহোক বুদ্ধি একটা জম পেশ এসেছে। তাকে একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে দেবো। পাসওয়ার্ড টা যে ভাবেই হোক না কেন আমার কাছে নিয়ে রেডি রাখবো যাতে যখন তখন চুপি চুপি নজরদারি করতে পারি। যেহেতু তিনি এ ব্যাপারে নতুন তেমন একটা অন্য বিষয়ে গা করবেন না।
-------------------------_____________------------------------------
- আচ্ছা, তাহলে এইখানে কি করে?
-এটা আর কি তুমি যদি কোন প্রকারের ছবি ফেসবুকে আপলোড করতে চাও তাহলে এখান থেকে ছবিটা আপলোড করতে হবে।
- আচ্ছা, আচ্ছা আর?
- আর এইটার তো প্রতি খেয়াল রাখবে । এ টা হচ্ছে মেসেঞ্জার । এইখানে তুমি যে কারো সাথে কথা বলতে পারবে। যারা তোমার ফেসবুকে ফ্রেন্ড আছে মানে তোমার ফেসবুকে যারা অ্যাড আছে। তারা তোমাকে সরাসরি মেসেজ দিতে পারবে তুমিও তখন মেসেজ গুলো তে ক্লিক করে কথা বলতে পারবে। .....আর এই যে দেখো এই অপশনটা..... এটার নাম হচ্ছে মেসেজ রিকোয়েস্ট । তোমার সাথে ফেসবুকে অ্যাড নাই কিন্তু তারা তোমার সাথে কথা বলতে চায় বা তোমাকে মেসেজ দিয়ে বলল তোমার ফেসবুকে এড হতে চায় তাদের মেসেজগুলো তুমি এখানে পাবে।
- বাহ তুই ত ভালই জানিস !
- মম আমি ২০১২ থেকে ফেসবুক চালাই । আমি তো জানবই । তুমিও অল্প কদিনেই শিখে যাবে ।
... ঠিক ধরেছেন । মম কে ফেসবুক আইডি খুলে দিয়েছি। এতক্ষণ তাই বোঝাচ্ছিলাম। নানীর বাড়ি থেকে ওই মামার বিয়ে খেয়ে আমরা বাসায় ব্যাক করেছি প্রায় পাঁচ দিন হতে চলল। এই তো কিছুক্ষণ আগে তাকে মম কে ফেসবুক একাউন্ট খুলে দিলাম। প্রোফাইল পিক হিসেবে তার হলুদের একটা ছবি। দিয়ে দিয়েছি। বড় মামীকে এড রিকুয়েস্ট পাঠাতেই তিনি একসেপ্ট করলেন এবং ছোট মামার বিয়ের বেশ কিছু ছবি মম কে ট্যাগ করে তিনি ফেসবুকে আপলোড করলেন । যার ফলাফল হিসেবে ওই রাতেই প্রায় ২০০ টি ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট আসে এবং সেখানের প্রত্যেকেই আত্মীয় স্বজন ছিল।
বলাবাহুল্য বিয়ের বৌভাতের অনুষ্ঠানের দিন রাতের বেলা যখন আমি আগের মত প্যান্টিটা চেক করলাম তখনও একই ফলাফল পেয়েছিলাম। সুতরাং এখন ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা শেষ ... এবার শুধু অপেক্ষার পালা। আমিও খুব চনমনে মন নিয়ে অপেক্ষা করতে লেগে গেলাম।
রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ করে নিজের রুমে এসে যখন বিছানায় গা লাগালাম। ভাবলাম মায়ের আইডি টা লগইন করে দেখি কি অবস্থা । মেসেজ রিকুয়েস্ট চেক করতে প্রায় 15 থেকে 20 টা মেসেজ রিকোয়েস্ট পেলাম। মজার বিষয় কি জানেন? প্রতিটা মেসেজই সিন করা হয়েছে। এর মধ্যে দু একটা মেসেজ অনেকটা এমন ছিল-- আমরা কি বন্ধু হতে পারি? / ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করো... ব্লা ব্লা ব্লা । বাকি বেশিরভাগ মেসেজ ই একটু এডাল্ট টাইপের ছিল। এর মধ্যে ২/১ জন তো তাদের বাড়ায় হাত দিয়ে সেটা ছবি তুলে পাঠিয়েছে পর্যন্ত। মম ফেসবুকে নতুন হওয়া সত্ত্বেও একটা বিষয় মারাত্মক ভালো লাগলো। চার ঘণ্টার ব্যবধানে ফেসবুকে প্রায় 300 এরও বেশী রিকোয়েস্ট। কিন্তু প্রত্যেকেই ঝুলে আছে। অপরিচিত কিংবা আত্মীয় ছাড়া অন্য কাউকে একসেপ্ট করেনি। যাক প্রতিদিন আরো নিত্যনতুন বিনোদন পাব এরকম চিন্তা করে ঘুমিয়ে পড়লাম। .... চলবে....!
আপনার সকল ফ্রেন্ডকে ইনভাইট করে ৮০০ ফলো করে দেন পেইজে নেক্সট পার্ট নিয়ে আসবো 🥰😍
0 Comments